A complex four sided love story & A civil war
এই বইতে জনাব ফজলুল হক বর্ণনা করেছেন ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে চার তরুণ-তরুণীর জটিল প্রেম আর বিচ্ছেদের গল্প। ত্যাগ, সংগ্রাম আর অপ্রত্যাশিত ভালোবাসায় গড়া এক মর্মস্পর্শী কাহিনি।
SHOBDOPOTH
All products

Details:
- প্রকাশনীXlibris
- লেখকAZM Fazlul Hoque
- পৃষ্ঠা সংখ্যা৩৯১
এই বইতে জনাব ফজলুল হক বর্ণনা করেছেন এক চমকপ্রদ, জটিল ও চারপাশ থেকে জড়িয়ে থাকা এক প্রেমকাহিনি, যার পটভূমি পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ (১৯৭১ সাল)। কাহিনিতে জড়িয়ে আছে চারজন তরুণ-তরুণী—দু’জন স্থানীয় বাঙালি সম্প্রদায়ের এবং অপর দু’জন উদ্বাস্তু অভিবাসী সম্প্রদায়ের, যারা ১৯৪৭ সালের দেশভাগের সময় ভারতে থেকে পূর্ব পাকিস্তানে এসে বসতি গড়েছিল।
কাহিনির প্রধান চরিত্র কাবিল ছিলেন একজন শীর্ষস্থানীয় ছাত্রনেতা, যিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের সীমান্ত থেকে সশস্ত্র সংগ্রামে অংশ নিয়েছিলেন। যুদ্ধের জন্য ঢাকা ছাড়ার ফলে তিনি হারান তার জীবনের ভালোবাসা—রোখিকে। রোখি ছিলেন কাবিলের চাচার মেয়ে, যার মা ছিলেন ঢাকায় বসবাসকারী একজন উর্দুভাষী অভিবাসী নারী।
এদিকে, রোখির একসময়ের প্রস্তাবক অ্যান্ডি, যাকে রোখি প্রত্যাখ্যান করেছিল, প্রেমে পড়ে কাবিলের মামাতো বোন মোমির। অথচ মোমি ছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন দেখত কাবিলকে বিয়ে করার। কিন্তু কাবিল তার প্রতি উদাসীন থাকায়, মোমি নতুনভাবে ভালোবাসতে ও অ্যান্ডিকে বিয়ে করতে চেয়েছিল।
কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের অস্থির রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে অ্যান্ডি ও রোখিকে দেশ ছেড়ে যেতে বাধ্য হতে হয়। ভারতের সীমান্ত থেকে মুক্তিযুদ্ধ শেষে ফিরে এসে কাবিল মোমিকে বিয়ের প্রস্তাব দেন। কিন্তু মোমি, কাবিলের আগের উদাসীনতায় আহত হয়ে এবং অ্যান্ডির হঠাৎ চলে যাওয়ায় ব্যথিত হয়ে কাবিলের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে।
অবশেষে, কাবিল খুঁজে পান তার অপ্রত্যাশিত ভালোবাসা—একজন রাজনৈতিক সহযোদ্ধার মাঝে, যিনি দীর্ঘদিন তার সংগ্রামের সঙ্গী ছিলেন এবং পূর্বে কাবিলের এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু তথা ছাত্রনেতার স্ত্রী ছিলেন, যাকে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল পাকিস্তানি সেনারা।
A complex four sided love story & A civil war
Details:
- প্রকাশনীXlibris
- লেখকAZM Fazlul Hoque
- পৃষ্ঠা সংখ্যা৩৯১
এই বইতে জনাব ফজলুল হক বর্ণনা করেছেন এক চমকপ্রদ, জটিল ও চারপাশ থেকে জড়িয়ে থাকা এক প্রেমকাহিনি, যার পটভূমি পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ (১৯৭১ সাল)। কাহিনিতে জড়িয়ে আছে চারজন তরুণ-তরুণী—দু’জন স্থানীয় বাঙালি সম্প্রদায়ের এবং অপর দু’জন উদ্বাস্তু অভিবাসী সম্প্রদায়ের, যারা ১৯৪৭ সালের দেশভাগের সময় ভারতে থেকে পূর্ব পাকিস্তানে এসে বসতি গড়েছিল।
কাহিনির প্রধান চরিত্র কাবিল ছিলেন একজন শীর্ষস্থানীয় ছাত্রনেতা, যিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের সীমান্ত থেকে সশস্ত্র সংগ্রামে অংশ নিয়েছিলেন। যুদ্ধের জন্য ঢাকা ছাড়ার ফলে তিনি হারান তার জীবনের ভালোবাসা—রোখিকে। রোখি ছিলেন কাবিলের চাচার মেয়ে, যার মা ছিলেন ঢাকায় বসবাসকারী একজন উর্দুভাষী অভিবাসী নারী।
এদিকে, রোখির একসময়ের প্রস্তাবক অ্যান্ডি, যাকে রোখি প্রত্যাখ্যান করেছিল, প্রেমে পড়ে কাবিলের মামাতো বোন মোমির। অথচ মোমি ছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন দেখত কাবিলকে বিয়ে করার। কিন্তু কাবিল তার প্রতি উদাসীন থাকায়, মোমি নতুনভাবে ভালোবাসতে ও অ্যান্ডিকে বিয়ে করতে চেয়েছিল।
কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের অস্থির রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে অ্যান্ডি ও রোখিকে দেশ ছেড়ে যেতে বাধ্য হতে হয়। ভারতের সীমান্ত থেকে মুক্তিযুদ্ধ শেষে ফিরে এসে কাবিল মোমিকে বিয়ের প্রস্তাব দেন। কিন্তু মোমি, কাবিলের আগের উদাসীনতায় আহত হয়ে এবং অ্যান্ডির হঠাৎ চলে যাওয়ায় ব্যথিত হয়ে কাবিলের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে।
অবশেষে, কাবিল খুঁজে পান তার অপ্রত্যাশিত ভালোবাসা—একজন রাজনৈতিক সহযোদ্ধার মাঝে, যিনি দীর্ঘদিন তার সংগ্রামের সঙ্গী ছিলেন এবং পূর্বে কাবিলের এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু তথা ছাত্রনেতার স্ত্রী ছিলেন, যাকে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল পাকিস্তানি সেনারা।
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
07:57